সাজেকের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে পড়েন প্রায় পর্যটক
সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে পর্যটকরা ছুটে আসেন সাজেক ভ্যালিতে। দীর্ঘদিন যাবত বন্ধ থাকার পর ৫ নভেম্বর থেকে খুলে দেওয়া হয়েছে খাগড়াছড়ি ও সাজেকের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। মিজোরাম সীমান্তের রাঙামাটি জেলার সর্বউত্তরের অবস্থিত এই সাজেক ভ্যালি। খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে সাজেকের দূরত্ব ৭০ কিলোমিটার, খাগড়াছড়ি থেকে দীঘিনালা আর্মি ক্যাম্প হয়ে সাজেক ভ্যালি যেতে হয়। রাঙামাটির অনেকটা অংশই দেখে যায় সাজেক ভ্যালি থেকে। এজন্য সাজেক ভ্যালিকে রাঙামাটির ছাদ বলা হয়।
ভ্রমণের প্রথম দিনেই ঘোরা যেতে পারে সাজেকের রুইলুই পাড়ায়, চাইলে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টার ট্রেকিং- এ দেখা আসা যাই কমলক ঝরনাটি। সাজেকের শেষ সর্বোচ্চ উচ্চতার গ্রাম কংলাক পাড়া যেটি সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে প্রায় ১৮০০ ফুট উচুতে অবস্থিত। এখানের মনোরম পাহাড়ের সারি ও সাদা তুলোর মতো মেঘের ভ্যালি মুগ্ধতার অন্যতম কারণ। বিকেলের শেষ টুকু চাইলে কাটানো যেতে পারে কংলাক পাড়ায়। কোটি কোটি তারাই ভরতি আকাশের মাঝে হারিয়ে যেতে চাইলে যেতেই হবে রাতের সাজেক দেখতে। সকালের সূর্যোদয় দেখতে আস্তে আস্তে হেঁটে হেঁটে যাওয়া চাই সাজেক হ্যালিপ্যাডে। পাহাড়ি ধসের কারনে বর্ষার পরে শীতের শুরুর দিক পর্যন্ত সাজেক ভ্যালি ভ্রমণের আদর্শ সময়।