আশা করা হচ্ছে এবছর রমজানে স্বস্তি থাকবে জিনিসপত্রে

দুয়ারের সামনেই দাঁড়িয়ে পবিত্র রমজান। প্রতি বছর এসময়ে ছোলা, ডাল, চিনি, ভোজ্যতেল, মুড়ি ও খেজুরের মতো পণ্যগুলোর চাহিদা হু হু করে বেড়ে যায়। তবে এ বছর রমজান ঘিরে ভোগ্যপণ্যের দাম এখনো অনেকটাই স্থিতিশীল। যদিও প্রায় একমাস ধরে চলা সয়াবিন তেলের সংকট এখনো কাটেনি। সয়াবিন তেল ছাড়া রমজানের অন্যসব পণ্যের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। রমজানের বাকি মাত্র এক সপ্তাহ। এরই মধ্যে বাজারে রমজানের পণ্য কেনাবেচা শুরু হয়েছে। বেশিরভাগ মুদি দোকানে ক্রেতাদের অন্য পণ্যের সঙ্গে ওইসব পণ্য কিনতে দেখা গেছে।
মাস দুই আগে চিনির দাম উঠেছিল ১২৫-১৩০ টাকায়। এখন তা কিছুটা কমে ১১৫-১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানান এ বিক্রেতা। রমজানের আরেকটি অতিপ্রয়োজনীয় পণ্য পেঁয়াজ। এবছর ভরা মৌসুম হওয়ার কারণে পেঁয়াজ নিয়ে কোনো দুশ্চিন্তা নেই। ৪৫-৫০ টাকার মধ্যে পেঁয়াজ কিনতে পারছেন ক্রেতারা। খেজুরের দাম কিছুটা কমছে, গত বছর রমজানের আগে পণ্যটির দাম অস্বাভাবিক বেড়েছিল। এবার সে তুলনায় খেজুরের বাজার স্থিতিশীল। বাজারে ফার্মের মুরগির ডিমের দামও সহনশীল রয়েছে। প্রতি ডজন কেনা যাচ্ছে ১৩৫-১৪০ টাকায়। ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৯০ থেকে ২০০ টাকায়। সোনালি মুরগির কেজি ৩০০-৩২০ টাকা।