পোশাক শিল্প তাগড়া করতে চলছে বৈঠক

শ্রমিকদের অধিকার এবং নিরাপদ কর্মক্ষেত্র নিশ্চিত করতে বাংলাদেশকে পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার পাশাপাশি নিরাপত্তা অগ্রগতিকে টেকসই করে তুলতে হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। শুধু আইন প্রণয়ন নয়, বাস্তব প্রয়োগ, পর্যাপ্ত পরিদর্শন ব্যবস্থা ও সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে একটি ‘প্রতিরোধভিত্তিক নিরাপত্তা সংস্কৃতি’ গড়ে তোলা প্রয়োজন। কারখানার কাঠামোগত নিরাপত্তা, অগ্নিনিরাপত্তা, শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ উন্নয়নে নানা ধরনের সংস্কার ও তদারকি ব্যবস্থা চালু হয়। ফলে আগের তুলনায় অনেক বেশি নিরাপদ।
কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তার অগ্রগতি স্বীকার করে পোশাক শ্রমিক ও ট্রেড ইউনিয়ন নেতারা ন্যায্য মজুরি বা জীবনধারণযোগ্য মজুরি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন। আমিন বলেন, ‘বিদ্যমান মজুরি উন্নত জীবনযাপনের জন্য যথেষ্ট নয়। মজুরি বৃদ্ধি মূল্যস্ফীতির সঙ্গেও সঙ্গতিপূর্ণ নয়। ফলে শ্রমিকরা অপুষ্টির শিকার হয় এমনকি তাদের সন্তানরাও।’