এখন থেকেই রোজার পণ্য দ্রব্যে পরিপূর্ণ বাজার

এবার আগেভাগেই দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ পাইকারি ভোগ্যপণ্যের বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে রমজানের পণ্যে ভরপুর। আগের ছয় মাসেও আমদানি হয়েছে যথেষ্ট। ফেব্রুয়ারিতে খালাসের অপেক্ষায় আছে চিনি, ছোলা, ডাল, তেল, খেজুরসহ বিভিন্ন পণ্যের আরও বড় বড় চালান। ফলে বাজারে দামও গতবছরের তুলনায় কম। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে চলতি ২০২৫ সালের শুধু জানুয়ারি মাসেই ছোলা খালাস হয়েছে ৯৭ হাজার ১৮১ টন। রাজস্ব বোর্ডের সূত্র বলছে খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারে প্রতিকেজি ভালোমানের ছোলা বিক্রি হয়েছে ৯২ টাকা ৫০ পয়সা দরে। মধ্যমমানের ছোলা বিক্রি হয়েছে ৯০ টাকা কেজিতে।
পাইকারি ও আমদানিকারক ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের দাম আর বাড়ানো না হলে পাইকারি বাজারে ভোগ্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে। খাতুনগঞ্জের বড় আমদানিকারক ব্যবসায়ী বিএসএম গ্রুপের চেয়ারম্যান আবুল বশর চৌধুরী জানান, ‘সামনের রমজান ঘিরে এবার প্রচুর ভোগ্যপণ্য আমদানি হয়েছে। নতুন নতুন অনেক প্রতিষ্ঠান ভোগ্যপণ্য আমদানি করেছে। বাজারে সরবরাহও রয়েছে প্রচুর। সবমিলিয়ে সামনের দিনগুলোতে যদি ডলারের দাম বাড়ানো না হয়, নতুন করে শুল্ক আরোপ করা না হয়, তাহলে রোজায় পাইকারি বাজারে পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে। পাইকারি বাজারে পণ্যের দামও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।